পর পর তিন দিন রাজ্যগুলি মিলে ৩০০০ কোওনাভাইরাস কেস রেকর্ড পজিটিভ আসায় ভারতে কোভিড-১৯ এ আক্রান্তের সংখ্যা আজ ৬০০০০ ছুতে চলেছে। দেশে মোট করোনভাইরাস রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে সর্বশেষ রিপোর্ট অনুযায়ী ৫৯৬৬২। শুক্রবারেও মহারাষ্ট্র এক হাজারেরও বেশি রোগীর রিপোর্ট পসিটিভ এসেছে।
ভারতে কোভিড -১৯ সম্পর্কিত মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১,৯৮১ টি। গত চব্বিশ ঘন্টার মধ্যে ৯৫ জন মারা গেছেন। এক দিনের মৃতের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি বেড়েছে মহারাষ্ট্রেও। গত ২৪ ঘন্টায় রাজ্যে কমপক্ষে ৩৭ জন মারা গিয়েছে। শুক্রবার গুজরাটে ২৪ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
দেশে সক্রিয় করোনভাইরাস রোগীদের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৯৮৩৪। একটি ভালো দিক হলো, মোট করোনভাইরাস আক্রান্তের প্রায় ৩০% রোগ থেকে সুস্থ্য হয়েছে।
মহারাষ্ট্রের করোনভাইরাস সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৯০৬৩। গত ২৪ ঘন্টার মধ্যে রাজ্যে এক হাজারেরও বেশি এক্টিভ কেসের ঘটনা গতেছে। রাজ্যে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭৩১ জন। ভারতের মহারাষ্ট্রে ১৯০০০ এরও বেশি করোনভাইরাস আক্রান্তের ঘটনা ঘটেছে এবং ৭০০ জনেরও বেশি প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে।
তামিলনাড়ু, গুজরাট এবং পশ্চিমবঙ্গেও করোনভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। তামিলনাড়ু গত ২৪ ঘন্টার মধ্যে আবারও ৬০০ টি নতুন ঘটনা ঘটেছে। রাজ্যে করোনাভাইরাসের মোট রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬০০৯।
দিল্লি এবং তামিলনাড়ু হল সর্বশেষ রাজ্য যেখানে মহারাষ্ট্র এবং গুজরাটের পরে ৬০০০ এরও বেশি করোনভাইরাস আক্রান্তের ঘটনা ঘটেছে। কমপক্ষে ৩০০ জন লোক গত ২৪ ঘন্টার মধ্যে করোনভাইরাস সংক্রমণের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে।
সিএমআর ২১ টি হাসপাতালে কনভ্লাসেন্টস প্লাজমা থেরাপির সুরক্ষা এবং কার্যকারিতা নির্ধারণের জন্য ক্লিনিকাল ট্রায়াল করবে।
ভারতের করোনভাইরাস আক্রান্তের রাজ্য ভিত্তিক পরিসংখ্যান
আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ – 33
অন্ধ্র প্রদেশ – 1,887
আসাম – 59
বিহার – 571
চণ্ডীগড় – 150
ছত্তিশগড় – 59
দাদার নগর হাভেলি -।
দিল্লি – 6,318
গুজরাট – 7,402
হরিয়ানা – 647
হিমাচল প্রদেশ – 50
জম্মু ও কাশ্মীর – 823
ঝাড়খণ্ড – 132
কর্ণাটক – 753
কেরালা – 503
লাদাখ – 42
মধ্য প্রদেশ – 3,341
মহারাষ্ট্র – 19,063
মেঘালয় – 12
মিজোরাম – ২
ওড়িশা – 271
পুডুচেরি – 9
পাঞ্জাব – 1,732
রাজস্থান – 3,579
তামিলনাড়ু – 6,009
তেলেঙ্গানা – 1,133
ত্রিপুরা – 113
উত্তরাখণ্ড – 63
উত্তরপ্রদেশ – 3,214
পশ্চিমবঙ্গ – 1,678
কোভিড -১৯ আপডেট: জানুন পশ্চিম বঙ্গের জেলা অনুযায়ী পুরো রিপোর্ট